খলিফা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে শুক্রবার (২৫ নভেম্বর) নেদারল্যান্ডসকে ম্যাচের ষষ্ঠ মিনিটেই লিড এনে দেন কোডি গাকপো।
ম্যাচের শেষ পর্যন্ত লিড ধরে রাখতে পারলে এবারের আসরের প্রথম দল হিসেবে শেষ ষোলোর টিকিট নিশ্চিত করবে নেদারল্যান্ডস। কারণ দুই ম্যাচ শেষে তখন তাদের পয়েন্ট হবে ৬। অন্যদিকে ইকুয়েডর ও সেনেগালের পয়েন্ট হবে সমান ৩ করে। তাই শেষ ম্যাচে স্বাগতিক কাতারের বিপক্ষে হারলেও কোনো ঝুঁকি নেই ডাচদের। ইকুয়েডর ও সেনেগালের মধ্যকার লড়াইয়ে জয়ী দলই ‘এ’গ্রুপ থেকে দ্বিতীয় দল হিসেবে পাবে শেষ ষোলোর টিকিট।
এদিকে ৪৫ মিনিটের খেলা শেষে এখনই ডাচদের এগিয়ে রাখা যাচ্ছে না। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে দুই দলের মধ্যে ফাঁরাক ৩৬ ধাপের। তবে মাঠের লড়াইয়ে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ইকুয়েডর লড়াই করেছেন সমান তালে। প্রথমার্ধের শেষদিকে পারভিস এস্তুপিনানের গোলটি বাতিল না হলে তো ১-১ স্কোরলাইন নিয়েই মাঠ ছাড়তো দুই দল।
বল দখল, পাস কিংবা শট সবদিক থেকে ডাচদের তুলনায় এগিয়ে ছিল ইকুয়েডর। তবে তারা পিছিয়ে গেছে শুধু ম্যাচ শুরুর ৬ মিনিটে গাকপোর নেওয়া একমাত্র শটটি ঠেকাতে ব্যর্থ হয়ে। বাঁ পায়ে ক্লাসেনের টপ কর্নার নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে গাকপো পরাস্ত করেন ইকুয়েডরের গোলরক্ষক হার্নান গালিনদেজকে।
পুরো ম্যাচে ডাচদের এই একটি শট ছাড়া উল্লেখ করার মতো আর কোনো পারফরম্যান্স চোখে পড়েনি। বরং প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে এস্তুপিনানের শটে সমতায় ফিরেছিল ইকুয়েডর। যদি ডি বক্সের বাইরে থেকে তিনি শট নেওয়া আগে অফসাইড পজিশন থেকে সরে দাঁড়াতেন প্রোজো।