০৮:০৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভোট বর্জনের ইঙ্গিত জাপা মহাসচিবের

জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, আমরা প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য নির্বাচনে এসেছি। নির্বাচনে কোনো দলের সঙ্গে এখনও সমঝোতা হয়নি, সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যাপারে সবচেয়ে বেশি জোর দিচ্ছি। তবে যদি কোনো উদ্ভুত পরিস্থিতি তৈরি হয় তাহলে নির্বাচন বর্জনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জাতীয় পার্টি।

সোমবার (১১ ডিসেম্বর) দুপুরে বনানীতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে চুন্নু এসব কথা বলেন।

জাপা মহাসচিব বলেন, মাঠে থাকতে নির্বাচনে এসেছি। আমরা সুষ্ঠু ভোটের পরিবেশের নিশ্চয়তায় সবচেয়ে বেশি জোর দিচ্ছি। তবে রাজনীতি ও নির্বাচনী কৌশলে শেষ বলে কিছু নেই। যেকোনো সিদ্ধান্ত দলের প্রয়োজনে, নির্বাচনের স্বার্থে হতে পারে। যেকোনো কিছুই হতে পারে। আসন নিয়ে কোনো আতাত তো হয়নি।

ক্ষমতাসীন দলের সমালোচনা করে তিনি বলেন, জাতীয় পার্টির ভোটাররা নিরীহ, আওয়ামী লীগের ভোটাররা শক্তিশালী। নিরীহ ভোটাররা যদি কেন্দ্রে আসতে পারেন, তাহলে ভালো রেজাল্ট হবে আশা করছি। প্রার্থীরা প্রতীকের জন্য অপেক্ষা করছেন। তারা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন।

তিনি আরও বলেন, ইশতেহারের কাজ শেষ হয়ে গেছে, সেটা প্রিন্টও হয়ে গেছে। প্রতীক বরাদ্দের আগে যে কাজগুলো আছে সেগুলো আমরা করছি। সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পাব ইনশাআল্লাহ, সরকার ফল করার মতো। ১৫১টির বেশি আসন পেতে পারি, আমরা সরকার গঠন করতে চাই।

Tag :
About Author Information

৫০০ টাকার জন্য শিশুকে ব্রহ্মপুত্রে ফেলে দিলো কিশোর।

ভোট বর্জনের ইঙ্গিত জাপা মহাসচিবের

Update Time : ০৯:২৮:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৩

জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, আমরা প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য নির্বাচনে এসেছি। নির্বাচনে কোনো দলের সঙ্গে এখনও সমঝোতা হয়নি, সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যাপারে সবচেয়ে বেশি জোর দিচ্ছি। তবে যদি কোনো উদ্ভুত পরিস্থিতি তৈরি হয় তাহলে নির্বাচন বর্জনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জাতীয় পার্টি।

সোমবার (১১ ডিসেম্বর) দুপুরে বনানীতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে চুন্নু এসব কথা বলেন।

জাপা মহাসচিব বলেন, মাঠে থাকতে নির্বাচনে এসেছি। আমরা সুষ্ঠু ভোটের পরিবেশের নিশ্চয়তায় সবচেয়ে বেশি জোর দিচ্ছি। তবে রাজনীতি ও নির্বাচনী কৌশলে শেষ বলে কিছু নেই। যেকোনো সিদ্ধান্ত দলের প্রয়োজনে, নির্বাচনের স্বার্থে হতে পারে। যেকোনো কিছুই হতে পারে। আসন নিয়ে কোনো আতাত তো হয়নি।

ক্ষমতাসীন দলের সমালোচনা করে তিনি বলেন, জাতীয় পার্টির ভোটাররা নিরীহ, আওয়ামী লীগের ভোটাররা শক্তিশালী। নিরীহ ভোটাররা যদি কেন্দ্রে আসতে পারেন, তাহলে ভালো রেজাল্ট হবে আশা করছি। প্রার্থীরা প্রতীকের জন্য অপেক্ষা করছেন। তারা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন।

তিনি আরও বলেন, ইশতেহারের কাজ শেষ হয়ে গেছে, সেটা প্রিন্টও হয়ে গেছে। প্রতীক বরাদ্দের আগে যে কাজগুলো আছে সেগুলো আমরা করছি। সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পাব ইনশাআল্লাহ, সরকার ফল করার মতো। ১৫১টির বেশি আসন পেতে পারি, আমরা সরকার গঠন করতে চাই।