০১:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কেরানীগঞ্জে গ্যাসের চুলা বিস্ফোরণ: চলে গেলেন পরিবারের ছয়জনই

  • Reporter Name
  • Update Time : ১১:১৭:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • 25

কেরানীগঞ্জের জিনজিরায় গ্যাসের চুলা থেকে আগুনের ঘটনায় একই পরিবারে দগ্ধ ছয়জনের কেউ আর বেঁচে নেই।

বৃহস্পতিবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকাল পৌনে ৮টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় সব শেষ মো. ইয়াছিন (১২) নামে এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে।

গত ৩০ আগস্ট ভোররাতে গ্যাসের চুলা বিস্ফোরণে শিশুসহ একই পরিবারের ছয়জন দগ্ধ হন। তাদের উদ্ধার করে ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। এরপর দগ্ধদের মধ্যে একে একে পাঁচজনই মারা যান। বেঁচে ছিল শুধুই মো. ইয়াছিন। সেও সকালে মারা গেছেন। ফলে এ দুর্ঘটনায় দগ্ধদের মধ্যে কেউই আর বেঁচে রইলেন না।

ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. আইউব হোসেন জানান, দগ্ধদের মধ্যে সর্বশেষ মারা গেলো ইয়াছিন। সকাল পৌনে ৮টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়। তার শরীরের ৪০ শতাংশ দগ্ধ ছিল।

এর আগে মৃত অন্য পাঁচজন হলেন- মরিয়ম (৮), শাহাদাত হোসেন (২৫), বেগম (৬০), ইদুনী বেগম (৫০), সোনিয়া আক্তার (২৬)।

দগ্ধরা দ্বিতীয় তলা বাসার নিচ তলায় থাকতেন। রান্নাঘরে গ্যাসের চুলা জ্বালাতে গেলে সারা ঘরে আগুন লেগে যায়। সেই আগুনে তারা দগ্ধ হন।

Tag :
About Author Information

৫০০ টাকার জন্য শিশুকে ব্রহ্মপুত্রে ফেলে দিলো কিশোর।

কেরানীগঞ্জে গ্যাসের চুলা বিস্ফোরণ: চলে গেলেন পরিবারের ছয়জনই

Update Time : ১১:১৭:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২২

কেরানীগঞ্জের জিনজিরায় গ্যাসের চুলা থেকে আগুনের ঘটনায় একই পরিবারে দগ্ধ ছয়জনের কেউ আর বেঁচে নেই।

বৃহস্পতিবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকাল পৌনে ৮টার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় সব শেষ মো. ইয়াছিন (১২) নামে এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে।

গত ৩০ আগস্ট ভোররাতে গ্যাসের চুলা বিস্ফোরণে শিশুসহ একই পরিবারের ছয়জন দগ্ধ হন। তাদের উদ্ধার করে ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। এরপর দগ্ধদের মধ্যে একে একে পাঁচজনই মারা যান। বেঁচে ছিল শুধুই মো. ইয়াছিন। সেও সকালে মারা গেছেন। ফলে এ দুর্ঘটনায় দগ্ধদের মধ্যে কেউই আর বেঁচে রইলেন না।

ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. আইউব হোসেন জানান, দগ্ধদের মধ্যে সর্বশেষ মারা গেলো ইয়াছিন। সকাল পৌনে ৮টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়। তার শরীরের ৪০ শতাংশ দগ্ধ ছিল।

এর আগে মৃত অন্য পাঁচজন হলেন- মরিয়ম (৮), শাহাদাত হোসেন (২৫), বেগম (৬০), ইদুনী বেগম (৫০), সোনিয়া আক্তার (২৬)।

দগ্ধরা দ্বিতীয় তলা বাসার নিচ তলায় থাকতেন। রান্নাঘরে গ্যাসের চুলা জ্বালাতে গেলে সারা ঘরে আগুন লেগে যায়। সেই আগুনে তারা দগ্ধ হন।