1. [email protected] : নিজস্ব প্রতিবেদক :
  2. [email protected] : rahad :
মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা শুরু করবে আর্জেন্টিনা। | JoyBD24
মঙ্গলবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ১২:৩৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
‘ড. ইউনূসের আত্মসম্মান নেই বলে বিবৃতি ভিক্ষা করছেন’: প্রধানমন্ত্রী। দক্ষিণ আফ্রিকা সফর ফলপ্রসূ হয়েছে : প্রধানমন্ত্রী বিদেশে থাকা নাগরিকদের জন্যে সীমান্ত পুনরায় খুলে দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশ থেকে সাম্প্রদায়িক শক্তির বিষবৃক্ষকে সমূলে উৎপাটন করতে হবে: ওবায়দুল কাদের। ব্রিকস সম্মেলন শেষে আজ দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী। ডেঙ্গু প্রতিরোধে পানি জমতে না দেওয়া নাগরিক দায়িত্ব : মেয়র তাপস। রোহিঙ্গাদের বর্তমান পরিস্থিতিতে মিয়ানমারে ফিরে যাওয়া নিরাপদ নয়: মার্কিন রাষ্ট্রদূত। বাবাকে কুপিয়ে হত্যা করলো নিজ মেয়ে। যমুনা নদীতে গোসল করতে নেমে নিখোঁজ এক বৃদ্ধ। এনবিআর নারী কর্মকর্তাকে অপহরণের পেছনে সাবেক স্বামী।

মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা শুরু করবে আর্জেন্টিনা।

রিপোর্টারের নাম
  • প্রকাশিত: সোমবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২১

আর্জেন্টিনার বিচার বিভাগ রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে চলমান গণহত্যার বিষয়ে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দেয়ার পদক্ষেপ নিয়েছে। বার্মিজ রোহিঙ্গা অর্গানাইজেশন ইউকে (বিআরওইউকে) এ কথা জানায়।

বিআরওইউকে আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, গত ২৬ নভেম্বর বুয়েনস আয়ার্সের ফেডারেল ফৌজদারি আদালতের দ্বিতীয় চেম্বার নিশ্চিত করেছে যে, তারা সার্বজনীন এখতিয়ারের নীতির অধীনে মিয়ানমারের সিনিয়র কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে একটি মামলা শুরু করবে।

সেকেন্ড চেম্বারের উল্লেখ করে এতে আরো বলা হয়েছে, রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে কিছু অপরাধ এতটাই ভয়াবহ যে সেগুলোর বিচার যে কোনো জায়গায় করা যেতে পারে।

বিআরওইউকে ২০১৯ সালের নভেম্বরে প্রথমে আর্জেন্টিনার বিচার বিভাগের কাছে মিন অং হ্লাইং এবং বর্তমান জান্তার ঊর্ধ্বতন নেতৃত্বসহ মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে এই ধরনের মামলার জন্য আবেদন করেছিল।

বিআরওইউকে এর প্রেসিডেন্ট তুন খিন বলেন, এটি শুধু রোহিঙ্গাদের জন্য নয়, বরং সকল স্থানের নির্যাতিত মানুষের জন্য একটি আশার দিন। আর্জেন্টিনার এ সিদ্ধান্তে প্রমাণ হয় যে, যারা গণহত্যা ঘটায় তাদের লুকানোর কোনো জায়গা নেই। বিশ্ব এই জঘন্য অপরাধের বিরুদ্ধে দৃঢ়ভাবে ঐক্যবদ্ধ রয়েছে।”

এই মামলা নেওয়ার সাহস ও নৈতিক নেতৃত্ব দেখানোর জন্য আর্জেন্টিনার বিচার বিভাগকে সাধুবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, “মিয়ানমারে কয়েক দশক ধরে রোহিঙ্গাদের ওপর অমানবিক নির্যাতন ও হত্যাকাণ্ডের বিচার এখন হাতের নাগালে।”

তুন খিন বলেন, এই দায়বদ্ধতা কেবল রোহিঙ্গাদের জন্যই নয় বরং মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর নৃশংস শাসনে ভুক্তভোগী সবার জন্য। চলতি বছরের ফেব্রয়ারিতে অভ্যুত্থানের পর থেকে হাজার হাজার নিহত, আহত, নির্যাতিত বা নিখোঁজ সকলের ক্ষেত্রে তা প্রযোজ্য।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২০১৭ সালে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী এবং তার দোসররা এ অঞ্চলে একটি জঘন্য অভিযান পরিচালনা করে, সবচেয়ে খারাপ নৃশংসতা ঘটায় এবং প্রায় ৮ লাখ রোহিঙ্গাকে সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে যেতে বাধ্য করে।

২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর বিআরওইউকে আর্জেন্টিনার আদালতে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে গণহত্যা এবং মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ সংঘটনের দায়ে মিয়ানমারের বেসামরিক ও সামরিক নেতাদের ভূমিকার বিষয়ে তদন্ত শুরু করার জন্য আবেদন করে।

বিআরওইউকে আরো বলেছে, এই সার্বজনীন এখতিয়ারের নীতির অধীনে কোথায় তা ঘটেছে তা নির্বিশেষে পৃথিবীর যে কোন স্থানে তদন্ত করা যেতে পারে।- বাসস

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2012 joybd24
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Joybd24