০৮:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

৯৫তম বার পেছাল সাগর-রুনি হত্যা মামলার প্রতিবেদন

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৮:৩৪:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ জানুয়ারী ২০২৩
  • 19

সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ আবারো পেছানো হয়েছে। এ নিয়ে ৯৫তম বার পেছাল। আগামী ৫ মার্চ প্রতিবেদন দাখিলের পরবর্তী দিন ধার্য করেছেন আদালত।

আজ বুধবার (০৪ জানুয়ারি) মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন মামলার তদন্ত সংস্থা র‌্যাব প্রতিবেদন দাখিল করেনি। এজন্য প্রতিবেদন দাখিলের নতুন তারিখ ঠিক করেন ঢাকার মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রশিদুল আলমের আদালত।

উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সারোয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি দম্পতিকে রাজধানীর নিজবাসায় হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় রুনির ভাই নওশের আলম রোমান শেরবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।

প্রথমে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন ওই থানার এক উপ-পরিদর্শক (এসআই)। চারদিন পর তদন্তভার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কাছে হস্তান্তর করা হয়। দু’মাসেরও বেশি সময় তদন্ত করে ডিবি রহস্য উদ্ঘাটনে ব্যর্থ হয়।

পরে হাইকোর্টের নির্দেশে একই বছর ১৮ এপ্রিল হত্যা মামলাটির তদন্তভার র‌্যাবের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

Tag :
About Author Information

জনপ্রিয় সংবাদ

একুশে ফেব্রুয়ারির প্রথম প্রহরে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

৯৫তম বার পেছাল সাগর-রুনি হত্যা মামলার প্রতিবেদন

Update Time : ০৮:৩৪:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ জানুয়ারী ২০২৩

সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ আবারো পেছানো হয়েছে। এ নিয়ে ৯৫তম বার পেছাল। আগামী ৫ মার্চ প্রতিবেদন দাখিলের পরবর্তী দিন ধার্য করেছেন আদালত।

আজ বুধবার (০৪ জানুয়ারি) মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন মামলার তদন্ত সংস্থা র‌্যাব প্রতিবেদন দাখিল করেনি। এজন্য প্রতিবেদন দাখিলের নতুন তারিখ ঠিক করেন ঢাকার মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রশিদুল আলমের আদালত।

উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সারোয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি দম্পতিকে রাজধানীর নিজবাসায় হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় রুনির ভাই নওশের আলম রোমান শেরবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।

প্রথমে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন ওই থানার এক উপ-পরিদর্শক (এসআই)। চারদিন পর তদন্তভার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কাছে হস্তান্তর করা হয়। দু’মাসেরও বেশি সময় তদন্ত করে ডিবি রহস্য উদ্ঘাটনে ব্যর্থ হয়।

পরে হাইকোর্টের নির্দেশে একই বছর ১৮ এপ্রিল হত্যা মামলাটির তদন্তভার র‌্যাবের কাছে হস্তান্তর করা হয়।