০৫:০৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

১০০ জন অনলাইন এক্টিভিস্টের তালিকা জমা দিতে সব এমপিকে বলা হয়েছে।

  • Reporter Name
  • Update Time : ১২:০৫:০৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ জুলাই ২০২২
  • 18

জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে অনলাইনে দলীয় প্রচারণা চালানো এবং অপপ্রচারের জবাব দিতে প্রতিটি সংসদীয় আসনে ১০০ জন করে অনলাইন এক্টিভিস্টকে দায়িত্ব দিচ্ছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী  লীগ। এ লক্ষ্যে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটির পক্ষ থেকে দলীয় এমপিদের চিঠি দেয়া হয়েছে। জুন মাসের শেষে এই চিঠি বিতরণ করা হয়। চিঠিতে সাত দিনের মধ্যে বিস্তারিত তথ্যসহ ১০০ জন অনলাইন এক্টিভিস্টের তালিকা জমা দিতে সব এমপিকে বলা হয়েছে। আওয়ামী লীগের একটি সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। সূত্র জানায়, ইতিমধ্যে বেশ কিছু আসন থেকে ই- মেইলে ও হার্ডকপি আকারে তালিকা প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটির হাতে এসেছে। যারা এখনো তালিকা জমা দেননি তাদের দ্রুত তালিকা প্রস্তুত করে জমা দিতে তাগিদ দেয়া হয়েছে। শিগগিরই এসব তালিকা নিয়ে বৈঠক করবে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গত বছর ৩০শে ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ এমপি’র সভাপতিত্বে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটির এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের প্রধান অতিথি হিসেবে অংশ নেন। সভায় দলীয় ও জোটভুক্ত সকল এমপি’র মাধ্যমে স্ব স্ব নির্বাচনী এলাকার সম-আদর্শের ১০০ জন অনলাইন এক্টিভিস্টের বিস্তারিত তালিকা সংগ্রহের সিদ্ধান্ত হয়, যারা সমন্বিতভাবে ফেসবুক, ইউটিউব, হোয়াটসঅ্যাপ প্ল্যাটফরমে গ্রুপভিত্তিক কাজ করবে।মানবজমিন

তাদের কাজ হবে আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন ও আগামীর ভিশন সম্পর্কে জনসাধারণকে বারংবার অবগতকরণ এবং বিরোধীদের অপপ্রচার রোধ ও মোকাবিলা।

বৈঠকের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে জুন মাসে এমপিদের  বরাবর চিঠি দেয়া হয়। চিঠিতে ৭ কর্মদিবসের মধ্যে প্রত্যেকের নির্বাচনী এলাকার ১০০ জন শিক্ষিত, মার্জিত, গ্রহণযোগ্য, রাজনৈতিকভাবে আওয়ামী আদর্শের এবং কর্মঠ অনলাইন কর্মীর মোবাইল ও ই-মেইল নাম্বারসহ তালিকা পাঠাতে বলা হয়। তালিকাগুলো আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ের ঠিকানায় প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি বরাবর প্রেরণের নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো। এ ছাড়া ই-মেইল এড্রেসে প্রতিটি নির্বাচনী এলাকাভিত্তিক ১০০ জন অনলাইন এক্টিভিস্টের নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর ও মেইল এড্রেস তালিকাসহ এক্সেল শিটে তৈরি করে প্রেরণের অনুরোধ করা হয় চিঠিতে।

আবদুস সোবহান গোলাপ এমপি স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়েছে, করোনা অতিমারির বৈশ্বিক বিপর্যয়ের মধ্যেও শেখ হাসিনা সরকার ও দল পরিচালনায় নিরলসভাবে পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। অতিমারি পরিস্থিতিতে মানবিক কাজে অধিক সময় ও শ্রম নিয়োজিত করায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হয়েছে। তবে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তি বসে থাকেনি। তারা দেশে ও দেশের বাইরে থেকে অনলাইন এবং অফলাইনে আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকারের বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধভাবে পরিকল্পিত উপায়ে ধারাবাহিক অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। এখন সময় এসেছে এদের রুখে দেয়ার। সময় এসেছে নির্বাচনকে সামনে রেখে সুদৃঢ় সামাজিক ও রাজনৈতিক দুর্গ গড়ে তোলার।

আওয়ামী লীগের একটি সূত্র জানায়, এর আগে গত এপ্রিলে  সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও অনলাইনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পরিপন্থি প্রচারণা, দেশ ও সরকারের বিরুদ্ধে গুজব এবং নিজেদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার প্রতিরোধে সাইবার মনিটরিং টিম গঠন করে আওয়ামী লীগ। এ টিম গুজব প্রতিরোধের পাশাপাশি আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন অগ্রগতিও প্রচারে কাজ করছে। অনলাইন এই কার্যক্রম সমন্বয় করার জন্য ২২ সদস্যের মনিটরিং উপ-কমিটি গঠন করে আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপ-কমিটি। এই কমিটি তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত কাজ করছে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উপ-কমিটির উদ্যোগে দলের গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) সহযোগিতায় বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীদের নিয়ে নিয়মিত কর্মশালা আয়োজন করা হচ্ছে। আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিল ও জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে কোনো প্রকার গুজব অপপ্রচারের মাধ্যমে উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত না করতে পারে সেই লক্ষ্যে কাজ করছে এই টিম।

১ লাখ অনলাইন এক্টিভিস্টের একটি প্ল্যাটফরমও তৈরি করছে দলটি। তাদের প্রশিক্ষণ দেয়ার জন্য ১০ হাজার মাস্টার ট্রেনার তৈরি করছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উপ-কমিটি। এ জন্য সারা দেশে শতাধিক কর্মশালাও করা হয়েছে। সূত্র জানায়, মনিটরিং টিম বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং অন্যান্য অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা ও সক্রিয় অনলাইন কর্মীদের সঙ্গে অনলাইন কার্যক্রম সমন্বয় করবে। অনলাইনে দলীয় কার্যক্রম মনিটর করবে এবং প্রয়োজনীয় সুপারিশমালা প্রণয়ন করবে। ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্রচার কৌশল’ শীর্ষক কর্মশালা আয়োজনে সিআরআইকে সহযোগিতা করবে। ওয়ার্ড, উপজেলা, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে অনলাইন কর্মীদের তথ্য-উপাত্ত প্রস্তুত করবে। অনলাইনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পরিপন্থি গুজব ও অপপ্রচার নির্ভর কার্যক্রম মনিটরিং করবে ও নিয়মিতভাবে দলীয় ফোরামে রিপোর্ট উপস্থাপন করবে। এ ছাড়া তারা প্রযুক্তিনির্ভর যেকোনো কার্যক্রমে দলকে সহযোগিতা করবে।

Tag :
About Author Information

জনপ্রিয় সংবাদ

একুশে ফেব্রুয়ারির প্রথম প্রহরে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

১০০ জন অনলাইন এক্টিভিস্টের তালিকা জমা দিতে সব এমপিকে বলা হয়েছে।

Update Time : ১২:০৫:০৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ জুলাই ২০২২

জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে অনলাইনে দলীয় প্রচারণা চালানো এবং অপপ্রচারের জবাব দিতে প্রতিটি সংসদীয় আসনে ১০০ জন করে অনলাইন এক্টিভিস্টকে দায়িত্ব দিচ্ছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী  লীগ। এ লক্ষ্যে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটির পক্ষ থেকে দলীয় এমপিদের চিঠি দেয়া হয়েছে। জুন মাসের শেষে এই চিঠি বিতরণ করা হয়। চিঠিতে সাত দিনের মধ্যে বিস্তারিত তথ্যসহ ১০০ জন অনলাইন এক্টিভিস্টের তালিকা জমা দিতে সব এমপিকে বলা হয়েছে। আওয়ামী লীগের একটি সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। সূত্র জানায়, ইতিমধ্যে বেশ কিছু আসন থেকে ই- মেইলে ও হার্ডকপি আকারে তালিকা প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটির হাতে এসেছে। যারা এখনো তালিকা জমা দেননি তাদের দ্রুত তালিকা প্রস্তুত করে জমা দিতে তাগিদ দেয়া হয়েছে। শিগগিরই এসব তালিকা নিয়ে বৈঠক করবে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গত বছর ৩০শে ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ এমপি’র সভাপতিত্বে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটির এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের প্রধান অতিথি হিসেবে অংশ নেন। সভায় দলীয় ও জোটভুক্ত সকল এমপি’র মাধ্যমে স্ব স্ব নির্বাচনী এলাকার সম-আদর্শের ১০০ জন অনলাইন এক্টিভিস্টের বিস্তারিত তালিকা সংগ্রহের সিদ্ধান্ত হয়, যারা সমন্বিতভাবে ফেসবুক, ইউটিউব, হোয়াটসঅ্যাপ প্ল্যাটফরমে গ্রুপভিত্তিক কাজ করবে।মানবজমিন

তাদের কাজ হবে আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন ও আগামীর ভিশন সম্পর্কে জনসাধারণকে বারংবার অবগতকরণ এবং বিরোধীদের অপপ্রচার রোধ ও মোকাবিলা।

বৈঠকের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে জুন মাসে এমপিদের  বরাবর চিঠি দেয়া হয়। চিঠিতে ৭ কর্মদিবসের মধ্যে প্রত্যেকের নির্বাচনী এলাকার ১০০ জন শিক্ষিত, মার্জিত, গ্রহণযোগ্য, রাজনৈতিকভাবে আওয়ামী আদর্শের এবং কর্মঠ অনলাইন কর্মীর মোবাইল ও ই-মেইল নাম্বারসহ তালিকা পাঠাতে বলা হয়। তালিকাগুলো আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ের ঠিকানায় প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি বরাবর প্রেরণের নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো। এ ছাড়া ই-মেইল এড্রেসে প্রতিটি নির্বাচনী এলাকাভিত্তিক ১০০ জন অনলাইন এক্টিভিস্টের নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর ও মেইল এড্রেস তালিকাসহ এক্সেল শিটে তৈরি করে প্রেরণের অনুরোধ করা হয় চিঠিতে।

আবদুস সোবহান গোলাপ এমপি স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়েছে, করোনা অতিমারির বৈশ্বিক বিপর্যয়ের মধ্যেও শেখ হাসিনা সরকার ও দল পরিচালনায় নিরলসভাবে পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। অতিমারি পরিস্থিতিতে মানবিক কাজে অধিক সময় ও শ্রম নিয়োজিত করায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হয়েছে। তবে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তি বসে থাকেনি। তারা দেশে ও দেশের বাইরে থেকে অনলাইন এবং অফলাইনে আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকারের বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধভাবে পরিকল্পিত উপায়ে ধারাবাহিক অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। এখন সময় এসেছে এদের রুখে দেয়ার। সময় এসেছে নির্বাচনকে সামনে রেখে সুদৃঢ় সামাজিক ও রাজনৈতিক দুর্গ গড়ে তোলার।

আওয়ামী লীগের একটি সূত্র জানায়, এর আগে গত এপ্রিলে  সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও অনলাইনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পরিপন্থি প্রচারণা, দেশ ও সরকারের বিরুদ্ধে গুজব এবং নিজেদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার প্রতিরোধে সাইবার মনিটরিং টিম গঠন করে আওয়ামী লীগ। এ টিম গুজব প্রতিরোধের পাশাপাশি আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন অগ্রগতিও প্রচারে কাজ করছে। অনলাইন এই কার্যক্রম সমন্বয় করার জন্য ২২ সদস্যের মনিটরিং উপ-কমিটি গঠন করে আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপ-কমিটি। এই কমিটি তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত কাজ করছে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উপ-কমিটির উদ্যোগে দলের গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) সহযোগিতায় বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীদের নিয়ে নিয়মিত কর্মশালা আয়োজন করা হচ্ছে। আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিল ও জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে কোনো প্রকার গুজব অপপ্রচারের মাধ্যমে উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত না করতে পারে সেই লক্ষ্যে কাজ করছে এই টিম।

১ লাখ অনলাইন এক্টিভিস্টের একটি প্ল্যাটফরমও তৈরি করছে দলটি। তাদের প্রশিক্ষণ দেয়ার জন্য ১০ হাজার মাস্টার ট্রেনার তৈরি করছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উপ-কমিটি। এ জন্য সারা দেশে শতাধিক কর্মশালাও করা হয়েছে। সূত্র জানায়, মনিটরিং টিম বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং অন্যান্য অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা ও সক্রিয় অনলাইন কর্মীদের সঙ্গে অনলাইন কার্যক্রম সমন্বয় করবে। অনলাইনে দলীয় কার্যক্রম মনিটর করবে এবং প্রয়োজনীয় সুপারিশমালা প্রণয়ন করবে। ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্রচার কৌশল’ শীর্ষক কর্মশালা আয়োজনে সিআরআইকে সহযোগিতা করবে। ওয়ার্ড, উপজেলা, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে অনলাইন কর্মীদের তথ্য-উপাত্ত প্রস্তুত করবে। অনলাইনে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পরিপন্থি গুজব ও অপপ্রচার নির্ভর কার্যক্রম মনিটরিং করবে ও নিয়মিতভাবে দলীয় ফোরামে রিপোর্ট উপস্থাপন করবে। এ ছাড়া তারা প্রযুক্তিনির্ভর যেকোনো কার্যক্রমে দলকে সহযোগিতা করবে।