গুলশানে চলছে অবৈধ স্পার আড়ালে দেহ ব্যবসা । সম্প্রতি বিভিন্ন আবাসিক এলাকায় সরজমিনে ঘুরে দেখা যায় নামে বেনামে সাইনবোর্ডবিহীন অবৈধ স্পা ও বিউটি পার্লার।
তবে এসব ব্যবসার সাথে জরিতে রয়েছে কিছু আমলারা । এর মধ্যে নয়ন এর রাজ্যেত্তে গুলশানে কাজ করছে বড় এক সিন্ডিকেট। জানা যায় গুলশান-২, ৯৫ নাম্বার রোড হাউজ নাম্বার -১ প্লাটিনাম মার্কেট এর লিফ্ট এর ২, ডায়মন্ড সেলুন এন্ড স্পা তে চলছে নয়ন এর অবৈধ দেহ ব্যবসার খেলা । তার হয়েছে নামে বে নামে অনেক প্রতিষ্ঠান ।
আর এর প্রতিটির মালিকই নয়ন গুলি প্রতিষ্ঠানের মালিক এবং তিনি মাফিয়া বাজী করে এই প্রতিষ্ঠান গুলি চালাচ্ছে। এ বেপারে কথা বলতে গেলে , সাংবাদিকদের হুমকিও দেন।
তিনি বলেন গুলশানে আমি সকল নেশা এবং অবৈধ কাজ করি আমি আমার ক্ষমতায় চলি । আমাকে কেউ কিছু করতে পারবেনা । এবং পুলিশ প্রশাশন সহ রাজনৈয়তিক সবাইকে মাসয়ারা দিয়ে থাকি । জানা যায় এর সব কিছু দেখা শুনা করে ম্যানেজার সাইফুল ।এসব প্রতিষ্ঠানে যুগ যুগ ধরে চলে আসছে দেহ ব্যবসা। বর্তমানে এর পরিমান কয়েকগুন বেড়েছে গুলশান অভিজাত এলাকায়। এসব গেষ্ট হাউজে ১৫ বছর থেকে শুরু করে বিভিন্ন বয়সের নারীরা এব্যবসার সাথে জড়িত। প্রবাসীর স্ত্রী, গার্মেন্টস কর্মী, বিউটিশিয়ান ও উঠতি বয়সের কিছু তরুনীরা এ ব্যবসার সাথে জড়িত। তবে এই পেশায় নানান কারণে নারীরা জড়িত হচ্ছে বলে সামাজিক প্রতিষ্ঠানগুলো দাবি করেন। তারা মনে করেন, প্রেমে ব্যর্থতা, স্বামীর অত্যাচার, ইয়াবা সেবন, বিবাহ বিচ্ছেদ, বিলাসিতা, অতিরিক্ত যৌন লালসা ও দারিদ্রতার কারণে দেহ ব্যবসায় নামেন এসব নারীরা।
জানা যায়, চেহারার সৌন্দর্যতার ভিন্নতায় এদের বিভিন্ন মূল্য দেয়া হয়। ১৫০০ থেকে শুরু করে ৫০০০ টাকা পর্যন্ত এদের মূল্য নির্ধারন হয়। বয়সে ছোট ও সুন্দর যৌন কর্মীর চাহিদা সবার কাছে বেশি।
সূত্র জানায়, অন্তত কয়েক হাজার স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া মেয়েরা চাকুরী ও ক্লাশ করার নামে দিন—রাত বাইরে গিয়ে মূলত দেহ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। বেশ কিছু নারী ও পুরুষ ভাড়া নিয়ে গৃহবধু পরিচয় দিয়ে দালালদের মাধ্যমে অন্যের ভোগের সামগ্রীতে পরিনত হচ্ছে দিনদিন।
অন্যদিকে, বিউটি পার্লারের মালিকরা সুন্দর পার্লার দিয়ে আকর্ষনীয় চেহেরার মেয়ে শিকারের কাজে অর্থ বিনিয়োগ করে। এখানে কর্মরত বিউটিশিয়ান কিংবা গ্রাহকদের দিয়ে বাড়তি আয়ের প্রলোভন দেখিয়ে মালিকরা চালায় দেহ বানিজ্য। এই বিষয়ে গুলশান থানায় যোগাযোগ করিলে গুলশান থানার ওসি মহাদায় এগেুলির বিরুদ্দে ব্যবস্থা নিবে বলে আশ্বাস দেন।সূত্রঃ মুক্তির লড়াই