০৮:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

গ্রিসে বিশেষ প্রদর্শনীতে ‘হাসিনা: এ ডটারস টেল’

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৮:৪১:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ জুলাই ২০২২
  • 28

এ ডটারস টেল’

গ্রিসে বিশেষ প্রদর্শনীতে দেখানো হবে দেশের জনপ্রিয় ডকুড্রামা ‘হাসিনা : এ ডটারস টেল’। রোববার (৩ জুলাই) অ্যাথেন্সের স্থানীয় সময় রাত ৮টা ৩০ মিনিটে মাল্টি কালচারাল লাইব্রেরি ‘উই নিড বুকস’- এ এই বিশেষ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে।
‘উই নিড বুকস’-এর আয়োজনে এবং সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই)-এর সহায়তায় আয়োজিত এই বিশেষ প্রদর্শনী প্রসঙ্গে ‘উই নিড বুকস’ তাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে লেখে, “হাসিনা: এ ডটারস টেল’ মোটেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক জীবন নিয়ে তৈরি কোন ডকুমেন্টারি নয়।
বরং এটি বঙ্গবন্ধু কন্যাদের গল্প বলেছে। এই ডকুড্রামাটি তার শিরোনামের মতই হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া এক আবহ তৈরি করে। যা বর্ণনা করে দেশটির (বাংলাদেশের) অন্ধকার একদিন কিভাবে দুই কন্যার জীবনকে পরিবর্তন করে দিয়েছে।
‘হাসিনা : এ ডটারস টেল’ চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করেছে সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন। প্রযোজক হচ্ছেন- রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও নসরুল হামিদ বিপু। পরিচালনা করেছেন অ্যাপল বক্স ফিল্মসের পিপলু খান।
প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কৌতূহল আছে সবার। তিনি বঙ্গবন্ধুর কন্যা। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর কিভাবে তিনি বেঁচে ছিলেন তার ইতিহাস অনেকের কাছেই অজানা। আর সে কারণেই সারা দেশে এই ডকুড্রামা সারা ফেলেছে। দেশে ও বিদেশে এখনো ডকুড্রামাটির চাহিদা রয়েছে বলে জানান- এর পরিবেশক গাউসুল আজম শাওন।
‘ডকুড্রামায় একজন শেখ হাসিনার রান্না ঘর থেকে শুরু করে সরকার প্রধানের দায়িত্ব পালন, বেঁচে থাকার সংগ্রামসহ ব্যক্তিগত, পারিবারিক, রাজনৈতিক জীবনের নানা দিক ফুটে উঠেছে।’- কথাগুলো বলেন ডকুড্রামাটির পরিচালক পিপলু খান।
তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানার জীবনের কথাও উঠে এসেছে এতে। এই ডকুড্রামার মধ্য দিয়ে একটি সত্যনিষ্ঠ জীবনপ্রবাহকে পর্দায় হাজির করতে চেয়েছি।
সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই) প্রযোজিত ৭০ মিনিট দৈঘ্যের ‘হাসিনা- এ ডটারস টেল’ প্রামাণ্য চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করতে পিপলু খানের সময় লেগেছে দীর্ঘ পাঁচ বছর। ২০১৮ সালের ১৬ নভেম্বর ছবিটি মুক্তির পরেই জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক দর্শক ও সমালোচকদের প্রশংসা লাভ করে। বিশ্বের বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসবে এটি প্রদর্শিত হয়েছে।

Tag :
About Author Information

জনপ্রিয় সংবাদ

একুশে ফেব্রুয়ারির প্রথম প্রহরে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

গ্রিসে বিশেষ প্রদর্শনীতে ‘হাসিনা: এ ডটারস টেল’

Update Time : ০৮:৪১:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ জুলাই ২০২২

গ্রিসে বিশেষ প্রদর্শনীতে দেখানো হবে দেশের জনপ্রিয় ডকুড্রামা ‘হাসিনা : এ ডটারস টেল’। রোববার (৩ জুলাই) অ্যাথেন্সের স্থানীয় সময় রাত ৮টা ৩০ মিনিটে মাল্টি কালচারাল লাইব্রেরি ‘উই নিড বুকস’- এ এই বিশেষ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে।
‘উই নিড বুকস’-এর আয়োজনে এবং সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই)-এর সহায়তায় আয়োজিত এই বিশেষ প্রদর্শনী প্রসঙ্গে ‘উই নিড বুকস’ তাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে লেখে, “হাসিনা: এ ডটারস টেল’ মোটেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক জীবন নিয়ে তৈরি কোন ডকুমেন্টারি নয়।
বরং এটি বঙ্গবন্ধু কন্যাদের গল্প বলেছে। এই ডকুড্রামাটি তার শিরোনামের মতই হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া এক আবহ তৈরি করে। যা বর্ণনা করে দেশটির (বাংলাদেশের) অন্ধকার একদিন কিভাবে দুই কন্যার জীবনকে পরিবর্তন করে দিয়েছে।
‘হাসিনা : এ ডটারস টেল’ চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করেছে সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন। প্রযোজক হচ্ছেন- রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও নসরুল হামিদ বিপু। পরিচালনা করেছেন অ্যাপল বক্স ফিল্মসের পিপলু খান।
প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কৌতূহল আছে সবার। তিনি বঙ্গবন্ধুর কন্যা। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর কিভাবে তিনি বেঁচে ছিলেন তার ইতিহাস অনেকের কাছেই অজানা। আর সে কারণেই সারা দেশে এই ডকুড্রামা সারা ফেলেছে। দেশে ও বিদেশে এখনো ডকুড্রামাটির চাহিদা রয়েছে বলে জানান- এর পরিবেশক গাউসুল আজম শাওন।
‘ডকুড্রামায় একজন শেখ হাসিনার রান্না ঘর থেকে শুরু করে সরকার প্রধানের দায়িত্ব পালন, বেঁচে থাকার সংগ্রামসহ ব্যক্তিগত, পারিবারিক, রাজনৈতিক জীবনের নানা দিক ফুটে উঠেছে।’- কথাগুলো বলেন ডকুড্রামাটির পরিচালক পিপলু খান।
তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানার জীবনের কথাও উঠে এসেছে এতে। এই ডকুড্রামার মধ্য দিয়ে একটি সত্যনিষ্ঠ জীবনপ্রবাহকে পর্দায় হাজির করতে চেয়েছি।
সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই) প্রযোজিত ৭০ মিনিট দৈঘ্যের ‘হাসিনা- এ ডটারস টেল’ প্রামাণ্য চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করতে পিপলু খানের সময় লেগেছে দীর্ঘ পাঁচ বছর। ২০১৮ সালের ১৬ নভেম্বর ছবিটি মুক্তির পরেই জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক দর্শক ও সমালোচকদের প্রশংসা লাভ করে। বিশ্বের বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসবে এটি প্রদর্শিত হয়েছে।