০৩:৩৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ অক্টোবর ২০২৪, ১৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হাইকোর্টে মির্জা ফখরুল-আব্বাসের জামিন

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৮:১৫:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৩
  • 39

বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় আনা মামলায় দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে ছয় মাসের জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট।
বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি মো. রিয়াজ উদ্দিন খান সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ আজ তাদের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।
আদালতে তাদের জামিন আবেদনের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র এডভোকেট জয়নুল আবেদীন। সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, এডভোকেট কামরুল ইসলাম সজল, এডভোকেট সগীর হোসেন লিয়ন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল এ বি এম গোলাম মোস্তফা।
গত ৭ ডিসেম্বর রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়। এতে একজন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান এবং আহত হন অনেকে। ওইদিন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের ভেতরে অভিযান চালায় পুলিশ। গ্রেফতার করা হয় দলের কেন্দ্রীয় কয়েকজন নেতাসহ কয়েকশ নেতা-কর্মীকে। পরদিন রাতে ফখরুল ও আব্বাসকে তাদের বাসা থেকে আটক করা হয়। পুলিশের ওপর হামলা ও উস্কানি দেয়ার মামলায় তাদের গ্রেফতার দেখিয়ে ৯ ডিসেম্বর  আদালতে পাঠানো হয় তাদের।

Tag :
About Author Information

জনপ্রিয় সংবাদ

ভারতে ৩শ’ রুপির গয়না ৬ কোটিতে বিক্রি করে মার্কিন নারীর সঙ্গে প্রতারণা।

হাইকোর্টে মির্জা ফখরুল-আব্বাসের জামিন

Update Time : ০৮:১৫:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ জানুয়ারী ২০২৩

বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় আনা মামলায় দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসকে ছয় মাসের জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট।
বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি মো. রিয়াজ উদ্দিন খান সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ আজ তাদের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।
আদালতে তাদের জামিন আবেদনের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র এডভোকেট জয়নুল আবেদীন। সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, এডভোকেট কামরুল ইসলাম সজল, এডভোকেট সগীর হোসেন লিয়ন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল এ বি এম গোলাম মোস্তফা।
গত ৭ ডিসেম্বর রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়। এতে একজন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান এবং আহত হন অনেকে। ওইদিন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের ভেতরে অভিযান চালায় পুলিশ। গ্রেফতার করা হয় দলের কেন্দ্রীয় কয়েকজন নেতাসহ কয়েকশ নেতা-কর্মীকে। পরদিন রাতে ফখরুল ও আব্বাসকে তাদের বাসা থেকে আটক করা হয়। পুলিশের ওপর হামলা ও উস্কানি দেয়ার মামলায় তাদের গ্রেফতার দেখিয়ে ৯ ডিসেম্বর  আদালতে পাঠানো হয় তাদের।