বৈশ্বিক সংকটের অজুহাতে দেশে বেড়েই চলেছে শিশুখাদ্য ও প্রসাধনী সামগ্রীর দাম। নতুন করে বেড়েছে পোলাওয়ের চালের দামও।
বাজার থেকে উধাও চিনি আর সয়াবিন তেলের সরবরাহও কমিয়ে দিয়েছে কিছু কোম্পানি। বিক্রেতারা জানান, সরকার নির্ধারিত মূল্য মিলছে না এসব পণ্য।
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির দৌড়ে পিছিয়ে নেই শিশুখাদ্য ও অন্যান্য সামগ্রী।
এরমধ্যে নবজাতক ও শিশুদের মায়ের দুধের বিকল্প খাবার ও ডায়াপারের দাম বেশ বেড়েছে। এ দুটি পণ্য কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন অভিভাবকরা।
রাজধানীর বাজারে সপ্তাহ ব্যবধানে ডিটারজেন্ট পাউডারের দাম বেড়েছে কেজিতে ৩০টাকা।
আবার কোম্পানিভেদে সাবানের দাম বেড়েছে ২০ টাকা পর্যন্ত। টুথপেস্ট-শ্যাম্পুর দামও বাড়তি।
বড় কোম্পানির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ছোট প্রতিষ্ঠানগুলোও দাম বাড়াচ্ছে বলে জানান বিক্রেতারা।
নতুন করে বেড়েছে পোলাওয়ের চালের দাম। একদিন ব্যবধানে কেজিতে বেড়েছে ৪ টাকা।
এদিকে, মোহাম্মদপুর টাউন হল বাজারে উধাও চিনি। কোম্পানি থেকে চিনি পেতে নিতে হচ্ছে অন্য পণ্যও।
সংকট না থাকলেও কমেছে ভোজ্যতেলের সরবরাহ। এভাবে চলতে থাকলে সামনের দিনগুলো আরও কঠিন হয়ে পড়বে বলে জানান ক্রেতা-বিক্রেতারা।
Leave a Reply