১২:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়নে দেশের ভেতরে-বাইরে অনেক চাপ ছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Reporter Name
  • Update Time : ০১:১৯:৫৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ জুন ২০২২
  • 27

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়নে দেশের ভেতরে-বাইরে অনেক চাপ ছিল। জনগণ পাশে ছিল এবং তাদের আশীর্বাদ ছিল বলেই পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে। গতকাল আগারগাঁওয়ে এনইসি সম্মেলন কক্ষে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। দুই বছরেরও বেশি সময় পর সশরীরের একনেক বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন তুলে ধরে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, পদ্মা সেতু প্রকল্প শেষ পর্যন্ত বাস্তবায়ন হয়ে গেলো। এ প্রকল্প বাস্তবায়নে নানা স্ট্রাগল ও চাপ নিয়ে একনেক সভায় খোলামেলা শেয়ার করেছেন প্রধানমন্ত্রী। জনগণ পাশে ছিল, জনগণের আশীর্বাদ ছিল বলেই পদ্মা সেতু হয়েছে। দেশের ভেতরে-বাইরে অনেক প্রতিকূলতা ছিল বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। এটা আমাদের সঙ্গে শেয়ার করেছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আমরা কাজটা করতে পেরেছি। এটা নিয়ে আনন্দে আপ্লুত ছিলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর অনেক বড় অর্জনগুলোর মধ্যে পদ্মা সেতু অন্যতম।

তিনি বলেন, বিদ্যুৎবিল বাকি থাকলে তা সবাইকে পরিশোধ করতে হবে। পাওনা না দিলে বিদ্যুৎ লাইন কেটে দিতে হবে। বিদ্যুৎবিল সরকারি-বেসরকারি সবাইকে দিতে হবে। সবাইকে অবশ্যই বিল পরিশোধ করতে হবে। একই সঙ্গে প্রতিটি স্থলবন্দর আপগ্রেড করতে হবে। স্থলবন্দরগুলোতে আধুনিক স্থাপনা ও সিস্টেম বসাতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। গ্রামীণ সড়কের টেকসই উন্নয়নে নানা দিকে নজর দিতে হবে। নতুন সড়ক নির্মাণ প্রয়োজন বলেও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, একনেক সভায় প্রধানমন্ত্রীকে ফিরে পেলাম সশরীরে। এটা স্বস্তির বিষয়। কোভিডের সব শঙ্কা ভুলে গেছি এটাই তার প্রমাণ। এর আগে আমাদের প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি একনেক বৈঠকে সভাপতিত্ব করতেন। তবে তিনি আজকে সশরীরে উপস্থিত হলেন দুই বছর বেশি সময় পর এটা আমাদের জন্য একটা বড় স্বস্তির বিষয়।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পে চীন ঋণ হিসেবে দিচ্ছে ৯ হাজার ৬৯২ কোটি টাকা। সুদ-আসলে এই ঋণ ডলারে পরিশোধ করতে হবে। ফলে ভৌত অবকাঠামোগত কাজ শুরুর আগেই নতুন করে ৬৫১ কোটি ৭১ লাখ ১৮ হাজার টাকা ব্যয় বাড়ছে এ প্রকল্পে। ২০১৭ সালে যখন প্রকল্পটি পাস হয় তখন ডলারের দাম ছিল ৮০ দশমিক ৭০ টাকা। এখন তা বেড়ে হয়েছে ৮৯ টাকা। ব্যয়ের পাশাপাশি প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ছে দুই বছর।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, মূল প্রকল্পের ব্যয় ছিল ১৬ হাজার ৯০১ কোটি ৩২ লাখ টাকা। নতুন করে ব্যয় প্রস্তাব করা হয়েছে ১৭ হাজার ৫৫৩ কোটি ৪ লাখ টাকা। ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে শুরু হওয়া প্রকল্পটি ২০২২ সালের জুনে সম্পন্ন হওয়ার কথা। নতুন করে মেয়াদ দুই বছর বাড়িয়ে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত করার প্রস্তাব করা হচ্ছে। প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণের কাজ এখনও শেষ হয়নি।

২০১৭ সালে রাজধানী ও এর আশপাশের এলাকার যানজট নিরসনে ১৬ হাজার ৯০১ কোটি ৩২ লাখ টাকা ব্যয়ে ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন দেয়া হয়। প্রকল্পটি ২০২২ সালের জুনে শেষ হওয়ার কথা ছিল। তবে চীনের ঋণ পেতে দেরি হওয়ায় প্রকল্পটির কাজ শুরু হতে দেরি হয়। মূল প্রকল্প ব্যয়ের মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ধরা হয়েছিল ৫ হাজার ৯৫১ কোটি ৪১ লাখ টাকা এবং চীনা ঋণ ধরা ছিল ১০ হাজার ৯৪৯ কোটি ৯০ লাখ টাকা

একনেক বৈঠকে ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েসহ (উড়াল সড়কপথ) প্রায় ২ হাজার ৬৬৫ কোটি ২১ লাখ টাকা ব্যয় সম্বলিত ৯টি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়। সভায় অনুমোদন পাওয়া প্রকল্পগুলো হলোÑস্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের ‘রূপকল্প ২০৪১: দারিদ্র্য বিমোচনেক্ষুদ্র সঞ্চয় যোজন’ ও ‘রংপুর জেলাধীন পীরগঞ্জ, হারাগাছ ও বদরগঞ্জ পৌরসভার অবকাঠামো উন্নয়ন’ শীর্ষক দুটি প্রকল্প, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ‘দারুল আরকাম ইবতেদায়ি মাদ্রাসা স্থাপন ও পরিচালনা’ শীর্ষক প্রকল্প, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের ‘বাংলাদেশ রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলের জন্য ৫০টি বিজি এবং ৫০টি এমজি যাত্রীবাহী ক্যারেজ পুনর্বাসন’ প্রকল্প, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের ‘ঢাকাণ্ডআশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ (প্রথম সংশোধিত)’ প্রকল্প, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘বানৌজা শের-ই-বাংলা পটুয়াখালী স্থাপন (প্রথম সংশোধিত)’ প্রকল্প, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘রাজশাহী এবং রংপুর বিভাগে নেসকো’র আওতাধীন এলাকায় স্মার্ট প্রি-পেমেন্ট মিটার স্থাপন’ প্রকল্প, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ‘সাউথ এশিয়ান সাব-রিজিওনাল ইকোনোমিক কোঅপারেশন (এসএএসইসি) ইন্টিগ্রেটেড ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন সেক্টর ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট: বাংলাদেশ ল্যান্ড পোর্ট অথরিটি (বিএলপিএ) পার্ট’ প্রকল্প এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের ‘সাউথ এশিয়া সাব রিজিওনাল ইকোনোমিক কোঅপারেশন ইন্টিগ্রেটেড ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন সেক্টর ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট: ন্যাশনাল বোর্ড অব রেভিনিউ পার্ট’ প্রকল্প।

সভায় উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা কমিশনের ভাইস চেয়ারম্যান ও পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক, তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহ্মুদ, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন প্রমুখ।

Tag :
About Author Information

জনপ্রিয় সংবাদ

একুশে ফেব্রুয়ারির প্রথম প্রহরে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়নে দেশের ভেতরে-বাইরে অনেক চাপ ছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

Update Time : ০১:১৯:৫৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ জুন ২০২২

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়নে দেশের ভেতরে-বাইরে অনেক চাপ ছিল। জনগণ পাশে ছিল এবং তাদের আশীর্বাদ ছিল বলেই পদ্মা সেতু প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে। গতকাল আগারগাঁওয়ে এনইসি সম্মেলন কক্ষে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। দুই বছরেরও বেশি সময় পর সশরীরের একনেক বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন তুলে ধরে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, পদ্মা সেতু প্রকল্প শেষ পর্যন্ত বাস্তবায়ন হয়ে গেলো। এ প্রকল্প বাস্তবায়নে নানা স্ট্রাগল ও চাপ নিয়ে একনেক সভায় খোলামেলা শেয়ার করেছেন প্রধানমন্ত্রী। জনগণ পাশে ছিল, জনগণের আশীর্বাদ ছিল বলেই পদ্মা সেতু হয়েছে। দেশের ভেতরে-বাইরে অনেক প্রতিকূলতা ছিল বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। এটা আমাদের সঙ্গে শেয়ার করেছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আমরা কাজটা করতে পেরেছি। এটা নিয়ে আনন্দে আপ্লুত ছিলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর অনেক বড় অর্জনগুলোর মধ্যে পদ্মা সেতু অন্যতম।

তিনি বলেন, বিদ্যুৎবিল বাকি থাকলে তা সবাইকে পরিশোধ করতে হবে। পাওনা না দিলে বিদ্যুৎ লাইন কেটে দিতে হবে। বিদ্যুৎবিল সরকারি-বেসরকারি সবাইকে দিতে হবে। সবাইকে অবশ্যই বিল পরিশোধ করতে হবে। একই সঙ্গে প্রতিটি স্থলবন্দর আপগ্রেড করতে হবে। স্থলবন্দরগুলোতে আধুনিক স্থাপনা ও সিস্টেম বসাতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। গ্রামীণ সড়কের টেকসই উন্নয়নে নানা দিকে নজর দিতে হবে। নতুন সড়ক নির্মাণ প্রয়োজন বলেও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, একনেক সভায় প্রধানমন্ত্রীকে ফিরে পেলাম সশরীরে। এটা স্বস্তির বিষয়। কোভিডের সব শঙ্কা ভুলে গেছি এটাই তার প্রমাণ। এর আগে আমাদের প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি একনেক বৈঠকে সভাপতিত্ব করতেন। তবে তিনি আজকে সশরীরে উপস্থিত হলেন দুই বছর বেশি সময় পর এটা আমাদের জন্য একটা বড় স্বস্তির বিষয়।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পে চীন ঋণ হিসেবে দিচ্ছে ৯ হাজার ৬৯২ কোটি টাকা। সুদ-আসলে এই ঋণ ডলারে পরিশোধ করতে হবে। ফলে ভৌত অবকাঠামোগত কাজ শুরুর আগেই নতুন করে ৬৫১ কোটি ৭১ লাখ ১৮ হাজার টাকা ব্যয় বাড়ছে এ প্রকল্পে। ২০১৭ সালে যখন প্রকল্পটি পাস হয় তখন ডলারের দাম ছিল ৮০ দশমিক ৭০ টাকা। এখন তা বেড়ে হয়েছে ৮৯ টাকা। ব্যয়ের পাশাপাশি প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ছে দুই বছর।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, মূল প্রকল্পের ব্যয় ছিল ১৬ হাজার ৯০১ কোটি ৩২ লাখ টাকা। নতুন করে ব্যয় প্রস্তাব করা হয়েছে ১৭ হাজার ৫৫৩ কোটি ৪ লাখ টাকা। ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে শুরু হওয়া প্রকল্পটি ২০২২ সালের জুনে সম্পন্ন হওয়ার কথা। নতুন করে মেয়াদ দুই বছর বাড়িয়ে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত করার প্রস্তাব করা হচ্ছে। প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণের কাজ এখনও শেষ হয়নি।

২০১৭ সালে রাজধানী ও এর আশপাশের এলাকার যানজট নিরসনে ১৬ হাজার ৯০১ কোটি ৩২ লাখ টাকা ব্যয়ে ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন দেয়া হয়। প্রকল্পটি ২০২২ সালের জুনে শেষ হওয়ার কথা ছিল। তবে চীনের ঋণ পেতে দেরি হওয়ায় প্রকল্পটির কাজ শুরু হতে দেরি হয়। মূল প্রকল্প ব্যয়ের মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ধরা হয়েছিল ৫ হাজার ৯৫১ কোটি ৪১ লাখ টাকা এবং চীনা ঋণ ধরা ছিল ১০ হাজার ৯৪৯ কোটি ৯০ লাখ টাকা

একনেক বৈঠকে ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েসহ (উড়াল সড়কপথ) প্রায় ২ হাজার ৬৬৫ কোটি ২১ লাখ টাকা ব্যয় সম্বলিত ৯টি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়। সভায় অনুমোদন পাওয়া প্রকল্পগুলো হলোÑস্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের ‘রূপকল্প ২০৪১: দারিদ্র্য বিমোচনেক্ষুদ্র সঞ্চয় যোজন’ ও ‘রংপুর জেলাধীন পীরগঞ্জ, হারাগাছ ও বদরগঞ্জ পৌরসভার অবকাঠামো উন্নয়ন’ শীর্ষক দুটি প্রকল্প, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ‘দারুল আরকাম ইবতেদায়ি মাদ্রাসা স্থাপন ও পরিচালনা’ শীর্ষক প্রকল্প, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের ‘বাংলাদেশ রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলের জন্য ৫০টি বিজি এবং ৫০টি এমজি যাত্রীবাহী ক্যারেজ পুনর্বাসন’ প্রকল্প, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের ‘ঢাকাণ্ডআশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ (প্রথম সংশোধিত)’ প্রকল্প, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘বানৌজা শের-ই-বাংলা পটুয়াখালী স্থাপন (প্রথম সংশোধিত)’ প্রকল্প, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘রাজশাহী এবং রংপুর বিভাগে নেসকো’র আওতাধীন এলাকায় স্মার্ট প্রি-পেমেন্ট মিটার স্থাপন’ প্রকল্প, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ‘সাউথ এশিয়ান সাব-রিজিওনাল ইকোনোমিক কোঅপারেশন (এসএএসইসি) ইন্টিগ্রেটেড ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন সেক্টর ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট: বাংলাদেশ ল্যান্ড পোর্ট অথরিটি (বিএলপিএ) পার্ট’ প্রকল্প এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের ‘সাউথ এশিয়া সাব রিজিওনাল ইকোনোমিক কোঅপারেশন ইন্টিগ্রেটেড ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন সেক্টর ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট: ন্যাশনাল বোর্ড অব রেভিনিউ পার্ট’ প্রকল্প।

সভায় উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা কমিশনের ভাইস চেয়ারম্যান ও পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক, তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহ্মুদ, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন প্রমুখ।