এছাড়া নতুন বছরে অনুসন্ধান-তদন্ত এবং গ্রেপ্তার কার্যক্রম বাড়ানো হবে বলে জানালেন, সদ্য যোগ দেয়া দুদক সচিব মাহবুব হোসেন। প্রায় দু’বছর করোনার তাণ্ডবে দুদকের অনুসন্ধান-তদন্ত, দুর্নীতি বিরোধী অভিযান এবং গ্রেপ্তার কার্যক্রমে ছিলো কিছুটা ভাটা।
করোনাভাইরাসের মহামারি তাণ্ডব এখনো আছে এবং সংক্রমণ সহসা যাবে না, এমনটা মাথায় রেখে কার্যক্রম আরও গতিশীল করতে চায় এই সংস্থাটি।
এরই অংশ হিসেবে সরকারি দপ্তরগুলোতে নজরদারি শুরু করেছে দুদক। গণপূর্ত, রাজউক, ওয়াসা, পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ ১৪ থেকে ১৫টি দপ্তরে তথ্য সংগ্রহ করছে দুদকের নিজস্ব গোয়েন্দা দল।
দুদক সচিব মাহবুব হোসেন বলেন, ‘শুধু দুদক কার্যালয় বা ঢাকা শহর নয়। আমাদের বিভাগ রয়েছে আটটি এবং যে উপজেলা রয়েছে সবগুলো জায়গাতেই আমাদের কার্যক্রম দেখতে পাবেন, একটু অপেক্ষা করুন।’
নতুন বছরে অনুসন্ধান-তদন্ত এবং গ্রেপ্তার অভিযান আরো গতিশীল করবে দুদক, জানালেন সংস্থাটির নতুন সচিব।
তিনি আরও বলেন, ‘যেকোন ধরনের অনিয়ম যদি সংগঠন হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে আমাদের নজরদারি রয়েছে। সেবা সংশ্লিষ্টসহ যেকোন বিষয়ে বলেন তথ্য উপাত্য পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যাচাই করে যা ব্যবস্থা নেওযার নেবে। সেটা গ্রেপ্তার হোক বা মামলা হোক।’
গত দুই বছরে দুদকের হটলাইন ১০৬ নম্বরেই অভিযোগ এসেছে ১ লাখ ১৩ হাজার। এরমধ্যে ৭৩২টি অভিযান চালিয়েছে সংস্থাটির এনফোর্সম্যান্ট ইউনিট।