০৫:২৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আরব আমিরাতের পর্যটন শিল্পে যুক্ত হওয়া বিশ্বের সবচেয়ে বড় কৃত্রিম ঝর্ণা।

  • Reporter Name
  • Update Time : ১২:০৪:০৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুন ২০২১
  • 51

দক্ষিণ কোরিয়ার বনপো মুনলাইট রেইনবো ফোয়ারাকে পেছনে ফেলে গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে স্থান করে নিলো সংযুক্ত আরব আমিরাতের পর্যটন শিল্পে যুক্ত হওয়া বিশ্বের সবচেয়ে বড় কৃত্রিম ঝর্ণা। জমকালো আয়োজনে বৃহস্পতিবার দুবাইতে এর উদ্বোধন করা হয়। ১৪ হাজার বর্গফুট এলাকা বিস্তৃত এই ঝর্ণা দেশি বিদেশি পর্যটকদের কাছে নতুন আকর্ষণের জায়গা হয়ে উঠবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

৩ হাজার এলইডি লাইট চারদিক দিয়ে ছড়াচ্ছে রংয়ের জাদু। মাঝখানে ছন্দের তালে কোমড় দুলিয়ে পানির চোখ জুড়ানো নাচন। মাঝে মধ্যে আবার ফোয়ারা হয়ে যেন আকাশ ছুঁতে চাওয়ার বাসনা। কৃত্তিমতায় ভড় করে ১০৫ মিটার পর্যন্ত উপরে উঠতে পারলেও এ ফোয়ারা থেকে চোখ সরানোর যেন কোন উপায়ই নেই দর্শনার্থীদের।

গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে স্বীকৃতি পাওয়া এটিই এখন বিশ্বের সবচেয়ে বড় কৃত্তিম ঝর্ণা। সন্ধ্যা ৭টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত ৫টি করে শো চলবে দৈনিক। কমপক্ষে আধাঘণ্টা স্থায়ী শোতে থাকবে ৩ মিনিটের ওয়াটার ড্যান্স। যা উন্মুক্ত থাকবে সবার জন্য।

করোনার মধ্যে কাজটি বেশ চ্যালেঞ্জের ছিলো বলে দাবি করেছে আয়োজক কমিটির সহকারী পরিচালক গেইল স্যাংস্টার। এই মহামারি সময়ে স্থানীয় এবং বিদেশি পর্যোটকদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে সব ব্যবস্থা করা হয়েছে এবং এটি আমিরাতের পর্যটন শিল্পে অনন্য সংযোজন।

এর আগে এই রেকর্ড ছিলো দক্ষিণ কোরিয়ার বনপো মুনলাইট রেইনবো ফোয়ারাটির। যার বিস্তার আড়াই হাজার বর্গ মিটার পর্যন্ত।  এই ফোয়ারায়  ৩৮ টি পাম্প রয়েছে এবং এর পানি ৪৩ মিটার পর্যন্ত উচুতে উঠতো।

Tag :
About Author Information

জনপ্রিয় সংবাদ

ভারতে ৩শ’ রুপির গয়না ৬ কোটিতে বিক্রি করে মার্কিন নারীর সঙ্গে প্রতারণা।

আরব আমিরাতের পর্যটন শিল্পে যুক্ত হওয়া বিশ্বের সবচেয়ে বড় কৃত্রিম ঝর্ণা।

Update Time : ১২:০৪:০৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুন ২০২১

দক্ষিণ কোরিয়ার বনপো মুনলাইট রেইনবো ফোয়ারাকে পেছনে ফেলে গিনেজ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে স্থান করে নিলো সংযুক্ত আরব আমিরাতের পর্যটন শিল্পে যুক্ত হওয়া বিশ্বের সবচেয়ে বড় কৃত্রিম ঝর্ণা। জমকালো আয়োজনে বৃহস্পতিবার দুবাইতে এর উদ্বোধন করা হয়। ১৪ হাজার বর্গফুট এলাকা বিস্তৃত এই ঝর্ণা দেশি বিদেশি পর্যটকদের কাছে নতুন আকর্ষণের জায়গা হয়ে উঠবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

৩ হাজার এলইডি লাইট চারদিক দিয়ে ছড়াচ্ছে রংয়ের জাদু। মাঝখানে ছন্দের তালে কোমড় দুলিয়ে পানির চোখ জুড়ানো নাচন। মাঝে মধ্যে আবার ফোয়ারা হয়ে যেন আকাশ ছুঁতে চাওয়ার বাসনা। কৃত্তিমতায় ভড় করে ১০৫ মিটার পর্যন্ত উপরে উঠতে পারলেও এ ফোয়ারা থেকে চোখ সরানোর যেন কোন উপায়ই নেই দর্শনার্থীদের।

গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে স্বীকৃতি পাওয়া এটিই এখন বিশ্বের সবচেয়ে বড় কৃত্তিম ঝর্ণা। সন্ধ্যা ৭টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত ৫টি করে শো চলবে দৈনিক। কমপক্ষে আধাঘণ্টা স্থায়ী শোতে থাকবে ৩ মিনিটের ওয়াটার ড্যান্স। যা উন্মুক্ত থাকবে সবার জন্য।

করোনার মধ্যে কাজটি বেশ চ্যালেঞ্জের ছিলো বলে দাবি করেছে আয়োজক কমিটির সহকারী পরিচালক গেইল স্যাংস্টার। এই মহামারি সময়ে স্থানীয় এবং বিদেশি পর্যোটকদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে সব ব্যবস্থা করা হয়েছে এবং এটি আমিরাতের পর্যটন শিল্পে অনন্য সংযোজন।

এর আগে এই রেকর্ড ছিলো দক্ষিণ কোরিয়ার বনপো মুনলাইট রেইনবো ফোয়ারাটির। যার বিস্তার আড়াই হাজার বর্গ মিটার পর্যন্ত।  এই ফোয়ারায়  ৩৮ টি পাম্প রয়েছে এবং এর পানি ৪৩ মিটার পর্যন্ত উচুতে উঠতো।